Salahaddin Eyyubi 12 Bangla
Salahaddin Eyyubi 12 Bangla
পর্বটি শুরু হয় সালাহুউদ্দীন আইয়ুবীর সুস্থ হয়ে উঠার মধ্যে দিয়ে। সালাউদ্দীন অসুস্থ অবস্থায় থাকা কালীন তাকে দেখতে সুলতান ও আমির নুরুদ্দীন সহ অন্য বেরা উপস্থিত হয়। কারাগেতিন সালাহউদ্দিন কে বাচিয়ে দেয় আক্রমণ থেকে। সুলতান কারাতেগিনের উপর বিশ্বাস করতে পারছিলো না। ক্রুসেডার রা কারাতেগিনের বসতীতে আক্রমন করে তার বোন এবং বসতীর সকল লোকদের প্রাণহানি করে। কারাতেগিন ফিরে এসে বসতীর এই করুন অবস্থা দেখতে পায়।
কারাতেগিন তখন ক্রুসেডারদের আক্রমন করতে তাদের পিছু নিতে যায়। ঠিক সেই সময়ে সুলতান তাকে নিষেধ করে। সুলতান তাকে তার বসতীর পাশে থাকার কথা বলে। এই দু:সময়ে ক্রুসেডারদের পিছনে না ছুটে নিজের বসতির লোকদেরকে পুনরায় পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করতে আদেশ দেয়।
Table of Contents
সুলতান নুরুউদ্দীন খুব ই কষ্ট পান যখন সে ইসমত হাতুন কে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে৷ সুলতান নুরুউদ্দীনের কাছে সালাউদ্দিন এসে বলে সেনাবাহিনী পিছিয়ে নিতে। আক্রমণ না করতে। কারন তখন ক্রুসেডার রা আমির মনসুর কে হত্যা করে। এবং সুরেয়া কে বন্দী অবস্থায় রাখে। এই সকল কারনে সুলতান সালাউদ্দিনকে অনুমতি দেয় সুরেয়াকে উদ্ধারের পরে তারা আক্রমণ করবে। সুরেয়া কে উদ্ধার করতে গিয়ে বিপদে পড়ে সালাউদ্দিন। তাদের প্রথম পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়। যদিও পরবর্তীতে সুরেয়াকে সালাউদ্দিন উদ্ধার করতে পারে।
কিন্তু এক নাইট সৈন্য হঠাৎ করে একটা তীর নিক্ষেপ করে। সুরাইয়ার পীঠে তীর ঢুকে যায়। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে. এদিকে সুরাইয়াকে সাহায্য করা সোফিয়া প্রাসাদে ফিরে আসে। অপরদিকে সোফিয়াকে প্রশ্ন করে কমান্ডার “এখানে তুমি কি করছো”? কমান্ডারের এই প্রশ্নের মিথ্যা জবাব দেয় সোফিয়া। সে বলে যে সুরাইয়াকে ধওয়া করতে করতে এখানে এসেছে।
আসলে সে সরাইয়াকে পালাতে সাহায্য করছে। ক্ষমতার ভূত খুব ভালো করেই চেপে বসেছে মেলিক নুসরুদ্দিনের কাঁধে।নিজের অজান্তেই আটকে গেল “পাহাড়ি এফেন্দির” পাতা ফাঁদে। দূরদর্শী সুলতান নুরুদ্দিন জেঙ্গী যখন বুঝতে পারলেন শত্রুরা মেলিক সালাউদ্দিনের “রহস্য” ঘিরে সাম্রাজ্য নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।তখনই সুলতান সবার সামনে মেলিক সালাউদ্দিনের রহস্য উন্মোচন করে দেন।
মেলিক নুসরুদ্দিন এবার বুঝতে পারল তার আর রক্ষা নেই।যে রহস্যকে রক্ষাকবচ বানিয়ে এতদিন সে টিকে ছিল।সেটাও সুলতান কেড়ে নিল। কিন্তু না পাহাড়ি এফেন্দির কুটচাল এখনো শেষ হয়নি। প্রাসাদের প্রতিটি রন্ধে রন্ধে বিছিয়ে রেখেছে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ।কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে নুসরুদ্দিনকে নিয়ে যাওয়া হলো পাহাড়ি এফেন্দির আস্তানায়। more
বর্ডারের কাছে থাকাতে বিদ্রোহের পর সেখান থেকে আক্রমণ করাও সহজ ছিল। কিন্তু সালাহুদ্দীন আইয়ুবি তার চৌকস গোয়েন্দা প্রধান আলি বিন সুফিয়ান কে দিয়ে সব তথ্য আগেই পেয়ে যান ।আর খুবই কৌশলে তাদের বিদ্রোহ দমন করেন। এদিকে সেনা বিদ্রোহ করিয়ে দালালরা সম্রাট ফ্রাঙ্ককে আক্রমণ করার আগমনও জানায়। কিন্তু সালাহুদ্দীন আইউবি আগেই বিদ্রোহ দমন করেন, আর যখন পরে
পাহাড়ি এফেন্দিকে দেখেই নুসরুদ্দীনের চোখ ঝলসে যাওয়ার উপক্রম। নুসরুদ্দীন যেন তার দু’চোখকে বিশ্বাসই করাতে পারছে না।এ তো দেখি খলিফার দূত “রশিদ উদ্দিন সিনান”।পাহাড়ি এফেন্দির মিষ্টি কথার ফাঁদে পড়ে অবশেষে নুসরুদ্দিন বিশ্বাসঘাতকতার পথই বেছে নিল।এদিকে মেলিক সালাউদ্দিন যখন তার আসল পরিচয় জানতে পারলো যে, সে সুলতান নুরুদ্দিন নয় বরং দামেস্কের গভর্নর নাজিমুদ্দিন আয়ুবির ছেলে। তখন তার হৃদয় মাঝে কষ্টের এক ঝড় শুরু হল ।এই ঝড় তাকে তাড়িয়ে নিয়ে যায় সবার থেকে অনেক দূরে।
সুরাইয়াকে শেফা খানায় নিয়ে যাওয়া হয়। তাকে দ্রুত চিকিৎসা করার ফলে সে সুস্থ হয়ে উঠে। পাহাড়ী নেকড়ে সুলতান নুরুউদ্দীনকে হত্যার উদ্দেশ্য তাবুর মোমবাতিতে বিষ মিশিয়ে দেয়। এতে করে যুদ্ধের আগেই যাতে সুলতান নুরুউদ্দীনের বাহিনী হেরে যায়। এভাবে পাহাড়ি এফেন্দী তার চক্রান্ত চালিয়ে যেতে থাকে। more
Masallah,,,,, best
Salahaddin Eyyubi 12 Bangla
i am no published
vai ata dekhar upay ki
sharafat17122000@gmail.com
আজকের পর্ব কি দেওয়া হয়নি??
How can download in anubad midia
Kivabe downlod korbo
hi