কুরুলুস উসমান বাংলা সাবটাইটেলঅনুবাদ মিডিয়া বাংলা সাবটাইটেল

কুরুলুস ওসমান ১৬৭ বাংলা সাবটাইটেল

কুরুলুস ওসমান এপিসোড ১৬৭ বাংলা সাবটাইটেল

পর্বটি শুরু হয় গত পর্বের বিশাদ বেদনা দিয়ে। যেখানে আলাউদ্দিন বের সহযোগীর দাফন অনুষ্ঠান করা হয়।ওসমান বের ছোট ছেলে আলাউদ্দিন বে এখনো দুর্গে বন্দী অবস্থায় রয়েছে এবং চেরকুতাই বে ওসমান বেঁকে সেই সংবাদটি দিয়েছে। তাকে খাঁচায় বন্দি করে দূর্গের সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। হঠাৎ ওসমান ভাইয়ের কাছে এই খবর আসার পরে গোলা বর্ষণ করা বন্ধ করে দেন এবং সাহসী যোদ্ধা নিয়ে পিছনের দেওয়াল দিয়ে দুর্গে প্রবেশ করেন।

ওসমান বে বলেন যে যখন দুর্গ থেকে বাহিরে তীর নিক্ষেপ করা হবে তখন বাহির থেকে বাহিনী গিয়ে দরজায় আঘাত হানবে। ওসমান বের সাথে আরো ২০ জন সহযোগী নিয়ে সমস্ত পাহারা পাহারায় থাকা সৈন্য দল গুলোকে কচুকাটা করে সামনে এগিয়ে যেতে থাকে। টেকফুর বাঁচার কোন উপায় না পায়ে তখন আলাউদ্দিন বে যে খাঁচায় ছিল তার শিকল ছেড়ে দেয়।ওসমান বে খুব দ্রুত গিয়ে সেই শিকল আটকে ধরে এবং পরবর্তীতে বোরান বে গিয়ে টেনে ধরে রাখে এতে করে আলাউদ্দিন বে জীবনে বেঁচে যান।

কুরুলুস ওসমান এপিসোড ১৬৭ বাংলা সাবটাইটেল

দুর্গ বিজয়ের পরে সকলে বসতিতে ফিরে আসে। বসতিতে বিরাট খাবার আয়োজন করা হয়।সেখানে হলোফেরা হাতুন আসে। হলোফেরা হাতুন কমান্ডার লুকাসের বার্তাবাহক হিসাবে আসে। হলোফেরি হাতুন এর কথা এখনো ওরহান বের মনে জাগ্রত।তাই তার সন্তান মারা যাওয়ার পরে এখন হলোফেরা হাতুন এর সাথে সাক্ষাৎ করতে তিনি আবারো যেতে চান।উসমান বে হয়তো আগামী পর্বে তাকে রোমান বাহিনীর কমান্ডার লুকাসের কাছে পাঠাবে। সেখানে হয়তো হলোফেরার সাথে তার আবারো সাক্ষাৎ হবে। তবে হলোফেরা হাতুন কি ওরহান বেকে গ্রহন করবে কিনা সেটা জানা যাবে আগামী পর্বে।


হলোফেরা হাতুন এর সহযোগী বিষ দেয় খাবারে এবং সেই খাবার খেয়ে আলাউদ্দিন বের স্ত্রীর সন্তান পেটের ভিতরে মারা যায়। এই খবর আলাউদ্দিন বে পাওয়ার পরে তারা সন্দেহ করে অতিথিদের মধ্যে সারুজা বে ও বেগম হাতুন কে। তাই বেগম হাতুন কে বন্দী রাখা হয়৷। সারুজা তার মাকে বাচানোর জন্য বসতি থেকে বাহিরে নিয়ে যাওয়ায় জন্য গাড়িতে উঠায়। তবে তার বাবা তাদেরকে দেখে ফেলে এবং পুনরায় বন্দী তাবুতে ফিরে যেতে বলে
ওসমান বে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আমানত হারানোর বিষয় জানতে পারেন।

কুরুলুস ওসমান এপিসোড ১৬৭ বাংলা সাবটাইটেল

সেলজুক রাষ্ট্রের উজিরকে সরাইখানায় রোমান রা হত্যা চেষ্টা করে এবং পরাস্ত হয়। একজন সৈন্য তাকে বাঁচিয়ে দেয়। তবে এই গুপ্ত চরিত্রের কার্যক্রম খুবই বিপদজনক মনে হচ্ছে। সে ওসমান বের বসতিতে থাকে। কিন্তু ওসমান বের খবর কারাসি বের কাছে পাঠায় যা থেকে প্রমানিত হয় যে সে হয়তো গুপ্তচর হিসাবে আছে। সেলজুক রাষ্ট্রের উজির সরাসরি সীমান্ত এলাকায় এসেছেন। এটাই মূলত সকল সমস্যার সৃষ্টি করছে। ওসমান বে উজিরের কাছে জানতে চান কেন তাকে এই বিষয় জানানো হয় নাই। উজির এই কথার কোন উত্তর না দিলে ওসমান বে ফিরে আসে এবং কমান্ডার লুকাসের আমন্ত্রণে দেখা করতে যায়।


কমান্ডার লুকাসের ওখানে গিয়ে ওসমান বের একটি বিশেষ চিহ্ন তা নজরে আসে। কমান্ডার লুকাস এর পাশে যে সেনাপতি আছে তার হাতে একটি বিশেষ ধরনের অংটি ছিল।এই আংটি টি এর আগে একজন দরবেশ বাবার হাতে দেখা গিয়েছিল। তাই চেরকুতাই কে ওই দরবেশের কাছে পাঠান ওসমান বে। কারাসি বের সৈন্যরা তাকে অনুসরণ করে এবং বন্দী করে রাখে।কারাসী বের সৈন্যরা ওই দরবেশ বাবার কাছে আমানত চায়। পরবর্তীতে আমানত না পেয়ে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

ওসমান বে সেখানে আসলে আহত অবস্থায় সন্নাসীকে উদ্ধার করে। এরপর থেকে ওসমান বে সিদ্ধান্ত নেয় যে যেকোন ভাবেই হোক আমানত উদ্ধার করবেই। এরপর ওসমান বে ওই সেনাপতির পিছনে যায়।এবং একটা বনের মধ্যে তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে সেনাপতি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে৷ ওসমান বে আমানত নিজের হাতে নিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে। এভাবেই বিগত পর্বের সমাপ্তি হয়। Read More

কুরুলুস ওসমান এপিসোড ১৬৭ বাংলা সাবটাইটেল

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button